সারাবিশ্বেই প্রতিনিয়ত নির্মাণ কাজ হয়ে চলেছে। সঠিক নির্মাণ কাজের জন্য দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারদের পাশাপাশি প্রয়োজন হয় দক্ষ কারিগরদেরও। কোনো মানুষ যদি নিয়ম মেনে ঠিক মতো কাজ না করে শুধুমাত্র দায়সারা গোছের কাজ করে তাহলে সেখানে সৃষ্টি হয় চরম বিপত্তির। কারিগর, শ্রমিক বা ইঞ্জিনিয়াররা কাজ ঠিকঠাক না করলে, যে বা যারা কাজটা করাচ্ছেন তারাও যেমন সমস্যায় পড়েন, সেরকমই জনসাধারণের জন্য সেই কাজ করা হলে, তারাও বেশ সমস্যায় পড়ে এসব উদ্ভট কাজের জন্য ।
আজ আপনাদের সামনে এরকমই কয়েকটি মজার ছবি নিয়ে এসেছি যেখানে নির্মাতারা দায় সারা গোছের কাজ করে দিয়ে চলে গেছেন এবং তা থেকে সৃষ্টি হয়েছে চরম বিপত্তির। আসুন দেখে নেওয়া যাক এরকমই কয়েকটি মজার ছবি।
১. তার মানে পাখার রেগুলেটরে হাত দিতে গেলে, হাতের বলিদান দিতে হবে।
২. বেশ তো নামছিলাম, হঠাৎ আটকে গেলাম কিসে
৩. অসাধারণ কারিগরি দক্ষতা, মানতেই হচ্ছে।
৪. এই সিঁড়ি যে বানিয়েছে, সে পলাতক
৫. এক্সট্রা একটা ব্যালকোনি করে রাখলাম, উপর থেকে পরে গেলে নিচেরটায় আটকে যাবো
৬. এই আসনের দর্শকরা টিকিট কেটে ম্যাচ নয়, শুধু দেওয়াল দেখতে আসবেন।
৭. যদি হঠাৎ অনেক, অনেক লম্বা মানুষ চলে আসে টয়লেট করতে। তাই এই ব্যবস্থা
৮. স্লাইড করে এসে শেষ ঠিকানা গর্তে ধপাস
৯. বাহ দারুণ সিঁড়ি, এখানে বসে তেলেভাজা মুড়ি খাওয়ার জন্য বানানো হয়েছে
১০. যারা প্রস্বাব নিয়ে বন্ধুদের সাথে কাটাকুটি খেলতে ভালোবাসেন, তাদের জন্য বানানো হয়েছে
১১. আমাদের দেশে এর অপর নাম বর্ষাকাল
১২. এত আড়ালের কি দরকার ছিল; দুজনেই তো একই কাজ করবে এখানে বসে
১৩. যাহ শালা, এসক্যালেটরের উঠে আর নামতে পারছিনা কেন
১৪. পটি করে এতটা পথ গিয়ে টয়লেট পেপার নেওয়া বেশ ঝুঁকিসাপেক্ষ কাজ
১৫. ফোন বুথের বাইরে ফোন ঝোলানো কেন, সেটা যারা করেছেন তারাই জানেন
১৬. এসব পাখা শুধুমাত্র বিজ্ঞাপনের জন্য, আমরা তো এসি চালাই
১৭. আমাদের দেশে রেল দুর্ঘটনা কেন বেশি হয়, সেটা নিশ্চয় বুঝতেই পারছেন
১৮. ফুটপাথে বাম্পার, এটা নিশ্চয় সল্লু ভাইয়ের জন্য করা হয়েছে
১৯. রোগীদের হুইল চেয়ারে নামানোর জন্য করা হয়েছে, তবে এ দিয়ে নামতে গেলে রোগী তো আগেই স্বর্গলাভ করবে
২০. আবার এই ছোট পুলটা বানানোর কি দরকার ছিল, নিচে দিয়ে তো রাস্তাটা বেশ ছিল
২১. বাহ টয়লেটে অনেক বড় দরজা আটকানো হয়েছে, কিছুই দেখা যাবে না
২২. যখন স্বামী – স্ত্রী ডিভোর্সের পর এক বাড়িতে থাকেন কিন্ত তাদের সবকিছুই ভাগ করা হয়
২৩. আচ্ছে দিন এসে গেছে, ঘড়ির সময় দেখেই নিশ্চয় বুঝতে পারছেন
২৪. টাকা আছে বলে সবসময় মাথা উঁচু করে ঘুরবেন নাকি, একবার নিচু হয়ে দেখুন, তারপর এটিএম থেকে টাকা পাবেন
২৫. ইঞ্জিনিয়ার তো ডিজাইন দিয়ে চলে গেছে, মিস্ত্রিও সেই মত কাজ করেছে, কিন্তু সূর্য্যের ছাওয়া পড়তেই যত বিপত্তি